মানুষের মাঝে কম কথা বলা নিয়ে কিছু কথা কথা কম বলা মুমিনের অন্যতম একটি মহৎ গুণ। কম কথা বলার অনেক উপকার রয়েছে, এর মধ্যে অন্যতম হলো এতে মানুষ পাপ মুক্ত থাকে। কেননা বেশিরভাগ পাপ হয় বান্দার মুখ ও লজ্জাস্থান থেকে। আমরা যখন কোনো স্থানে বা কোনো ব্যক্তির সাথে কথা বলতে যাবো , তখন যেনো কম কথা বলি। কেননা এমন ও হতে পারে, অতিরিক্ত কথা বলায়, কথার মধ্যে ভুল ত্রুটি হতে পারে । এতে করে আমাদের মানসম্মানের ঘাটতিও হতে পারে। এ জন্য আল্লাহ্ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কম কথা বলা নিয়ে কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন…সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো… আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ওই ব্যক্তি প্রকৃত মুমিন নয়, যে উপহাস করে, মানুষকে অভিশাপ দেয়, অশ্লীল কথা বলে এবং যে বাচাল। -তিরমিজি বেশি কথা বলার কারণে আমরা খুব সহজেই গুনাহে লিপ্ত হয়ে যাই। গীবত,পরনীন্দা,হিংসা, মারামারি এবং ঝগড়া-বিবাদ এগুলো সব আমরা বেশি কথা বলার কারণে করি। হাদিসে আরও ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন ভালো কথা বলে- অন্যথায় চুপ থাকে। অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, যে চুপ থাকে সে মুক্তি...